সামাজিক পরিকাঠামো তে সামাজিক দায়িত্ববোধের কান্ডারি শক্তিনগরের পান্নালাল রায়। হটাৎ এই মানুষ টা কে নিয়ে লিখছি কেন?হ্যা ঠিকই ধরেছেন মান আর হুঁশ দুটোই আছে, যে এগিয়ে চলেছে নিঃশব্দে মানুষের জন্য, মানুষের পাশে,কয়েক হাজার পথশিশু, কয়েকশো পরিবারকে সাথে নিযে চলেছে এই মানুষটি। তাকে কুর্নিশ জানাই,বহুবছরের চেনা এই মানুষটি কৃষ্ণনগর থেকে সোদপুর পশ্চিম বাংলার অনেক জায়গায় তাকে মানুষ ভগবানের মতন দেখেন।প্রচার বিমুখ। তার সাথে বহু জায়গায় আমার দল প্রোগ্রাম করতে গেছে,পান্নাদা নিজের অর্থ দিয়ে নিয়ে গেছে বিভিন্ন জায়গায়। সেই থেকে বহুবছর ধরে তার কর্মকান্ড দেখেছি। রিক্সাওয়ালা থেকে,ট্যাক্সি স্ট্যান্ড,রাস্তার পথহারা মানুষ থেকে বৃদ্ধাশ্রম নিঃশব্দে কাজ করে চলেছে তার প্রতিষ্ঠান আলো। আলোর এই প্রতিষ্ঠান চালায় । কারোর সাহায্য ছাড়া। আমাদের বলদেওপাড়া ব্লুজের আগ্রহ ও কর্মকান্ড দেখে নিজের থেকেই পাশে এসে দাঁড়িয়েছে এই শক্তিনগরের আলো। তাঁকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোটো করবোনা।আমরা আপ্লুত।ওনার মতে মানুষের পাশে মানুষ না দাঁড়ালে কে দাঁড়াবে? সেখানে নেই কোনও ধর্ম,নেই কোনো রঙ, নেই কোনও দল।মানুষের সেবায় একটাই মন্ত্র হওয়া উচিত । ইচ্ছেটাই আগে তাহলে ঠিক হয়ে যাবে।বিন্দু বিন্দু জলেই সাগর হয় তার জন্য লড়াই করতে হয়। সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।এর কথার পরে আর কিছু লেখা যায়না। শুধু বলতে চাই আমরাও তোমার আঙ্গুল ধরতে চাই।সেই হাত ধরে তুমিই আলো দেখাবে নতুন সকালের।দেখাবে নতুন পথের দিশা। তোমাকে আরএকবার কুর্নিশ জানাতে চাই নতূন পথের কান্ডারীকে।আমার মনে হলো এই লেখাটা আমার লেখা উচিত এই মানুষটির জন্য।